চুলপড়া একটা বড় সমস্যা বিশেষ করে ছেলেদের ক্ষেত্রে অনেকের ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে বয়স বেড়ে গেলে চুল পড়ে টাক পড়ে যায় আকাবাকা সামাজিক সমস্যা দেখা যায় বিয়ে হবে কিনা টাক পড়েচুল পড়ার কারণ সমস্যা দেখা দেয়।
মেয়েদের ক্ষেত্রে যদিও পড়ে না কিন্তু অনেক সময় তাদের এবং বিশেষ করে প্রসবের পরে অনেক মায়ের চুল পড়া বেড়ে যায় তো যাই হোক আমরা কি চুল পড়া সমস্যা নিয়ে আস কথা বলবো তো প্রথমে জানা যায়।
চুল পড়ার কারণ
যে চুল জিনিসটা কি চুলের জন্য মৃত্যু যে সাইকেল সেটা নিয়ে আমরা খান কিছু কথা বলব তার আগে চুল জিনিসটা কি সেটা নিয়ে একটু বলা যাবে চুল হচ্ছে বেসিক্যালি কেরাটিন আপনাকে একটা ফাইবার কেরাটিন চারটা।
আমরা আমাদের চামড়ার সবথেকে উপরের জেলাকে বলা হয় যে ছেলেগুলো থাকে কোষগুলো থাকে তাদের কেরাতিনোসাইট কেরাতিনোসাইট তারাক কেমিক্যাল তৈরি করে তার নামটা টা যখন বাইরে।
বের হয়ে একটা ফাইবার আকারে বের হয়ে যায় চামড়া থেকে তখন সেটাকে বলা হয় চুল আর এই চুলের যে গ্রন্থি মূল সেরা সেরা থাকে হচ্ছে এই এপিডারমাল ঠিক নিচের ডার্মারোলার এটাকে ইংরেজিতে হেয়ার ফলিকল।
সেগুলি হচ্ছে সেটা হচ্ছে চুল জিনিসটা আমরা জানি যে আমাদের মাথায় চুল থাকলে আমরা বুঝতে পারি না যে এটা কবেকার চুল আমরা অনেকই ভাবি হত না আমার চুলটা আমার বালের চুল মাথায় এখনও আছে।
তা কিন্তু না চুলের একটা সাইকেল থাকে জন্ম-মৃত্যু সাইকেল থাকে সেই সাইকেল চারটি মূলত এই তিনটা ফ্যান ফ্যান পেইজ এবং টেলোফেজ অ্যামাজন অ্যামাজন ফেসবুকে যখন চুলটা রুটে প্রথম জাস্ট তৈরি হয়ে যায় তৈরি হওয়ার পর যখন।
বের হয়ে আসে সেটা কেবল হাসছে অ্যামাজন অ্যামাজন রক্তপ্রবাহ খুব ভালো থাকে এবং চুলের গোড়ায় যে সেবা সেবা ওয়ালী পদার্থ সেটাও অনেক পরিমাণে থাকে ফলে চুলটা খুব সুস্থ থাকে এরপর ফেস কে বলা হয় কাটা জেন্টস জেন্টস।
চুল পড়া সমস্যার সমাধান
এটাই হচ্ছে একটা সাইকেলেই সাইকেলটা আমরা এখানে দেখছি দেখা যায় দুই থেকে চার বছর 1 থেকে 2 বছর এবং কয়েক মাস স্থায়ী হয়ে থাকে মূলত দুই থেকে ছয় বছর একটা চুল আমাদের মাথায় থাকে এবং সেটা পড়ে যাওয়ার পরে।
যে জায়গা থেকে চুল টা পড়ে গেছে সেখানে আবার নতুন করে আর একটা চুল তৈরি হয় শুরু হয় সে চক্র শুরু হয় আর কি যাদের মাথায় ঝাঁকড়া চুল আছে তাদের চুলের এই যে তিনটা শেষ বললাম তাদের চুলের অধিকাংশ ছেলেই।
তাদের তখন যে সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরন নামাজের সেক্স হরমোন থাকে সেটার পরিমাণ শরীরে আস্তে আস্তে কমতে থাকে কমতে থাকে এই কারণে টেস্টোস্টেরন কনভার্ট হয়েছিল কনভার্ট হয়ে ভেঙে গিয়ে নামক আরেকটা হর্মনে পরিণত হয়।
এই দেহে টেস্টোস্টেরন তৈরি হয় বয়স বাড়ার সঙ্গে টেস্টোস্টেরন ভেঙে যায় তখন সেটা কি করে কিছু একটা করে কি করে যে দায় হাট স্টেশন হচ্ছে যে চুলের রক্তপ্রবাহ আছে সে রক্তপ্রবাহ টা কমিয়ে দেয় শরীরে যখন রক্ত প্রবাহ কমে যায়।
চুলের যত্নে ভিটামিন
তখন চুল পুষ্টি ফলে কি হয় চুলটা আস্তে আস্তে পড়ে যায় এবং এসে সাইকেলটা বলেছি সাইকেলটা খুব পড়ানো হয় আরেকটা আছে যে ওটা আপনার বলা সেটা বলতে চাচ্ছি না সেটা কিন্তু সাধারণ।
যে ছেলেদের ক্ষেত্রে চুল পড়ে যাওয়ার কারণ সেটা কিন্তু এই অ্যানড্রোজেনিক অ্যালোপিসিয়ার একে বলা হয় তাই দেখা যায় ছেলেদের হয়না মেয়েদের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরন হরমোন থাকে অবশেষে তাদের শরীরে কিছুটা স্টেশন থাকে।
যে ক্যান্সারের ড্রাগ নেওয়ার পর একটি স্কুলে কেমোথেরাপি ড্রাগ নেওয়ার পরে মাথার চুল পড়ে যায় সেখানে ছেলে মেয়ে কোন ব্যাপার না সেটা হতে থাকে এছাড়াও আপনি যে ব্যবহার করছেন।
তারপর আপনার ঠিকমতো যত্ন নিন আপনার চুলে খুশকি আছে কিনা সেটাও আপনার চুল পড়ার কারণ হতে পারে এছাড়া পুষ্টিকর খাবার আপনি গ্রহণ করছেন কিনা অবশ্যই দুশ্চিন্তা দুশ্চিন্তা করলে আমরা কি প্রয়োজন মাথা চুলকে।
চুল ঘন করার উপায়
একটা চুল পড়ার কারণ এখনো শুধু চুল পড়া রোধের ন্যাচারাল উপায়ে কি আমরা আগে দেখলাম যে চুল পড়ার কারণ মূলত হরমোনজনিত সব মনটা কি যে চায় যে আপনার একটা স্টেশন থেকে ডিএইচটি হওয়া।
এটা একটা আর কিছু হচ্ছে আপনার ঔষধ ধ্বনিত হতে পারে বা ওষুধজনিত হতে পারে আর কিছু আসতেছে পরিচর্যা জনিত জনিত কারণে হয়ে থাকে তো আমরা আমরা খুব সংক্ষেপে বলতে পারি এই কয়েকটা পয়েন্ট চুলপড়া।
আপনি কিভাবে রোধ করতে পারেন প্রথমে যেটা আমরা খুব সহজে করতে পারে সেটা হচ্ছে যে জিনিসটা আছে আমরা সব সময় সেটা ভালো মানের শ্যাম্পু হওয়া দরকার এবং খুব বেশি শ্যাম্পু করা ঠিক না আপনি সপ্তাহে দুই দিন থেকে দিন শ্যাম্পু।
চুল পড়া রোধে ঘরোয়া উপায়
এক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু ওষুধ আছে যেমন একটি অনুভূতি কি ওষুধ আছে যার নাম আছে মিনোক্সিডিল মিনোক্সিডিল ডাইলেটর মানুষের রক্ত প্রবাহ বাড়িয়ে দেয় তো আমরা আগেই বলেছি যে চুল পড়ার প্রধান কারণ হচ্ছে চুলের রুটে রক্ত প্রবাহ কমে
আপনার চুল নতুন করে গজাবে যে সব মরে গেছে সেইসব গ্রুপ থেকে আবার পুষ্টি পেয়ে তারা নতুন করে চুল গজাবে তদন্ত ছেলেদের ক্ষেত্রে একটু হাই কন্সেন্ট্রেশন মিনোক্সিডিল আগে থেকে মেয়েদের ক্ষেত্রে লোকেশন হলেই হয়।
আরো পড়তে পারেন:
আর এটা কিভাবে কাজ কে সেটা বললাম সিওর করে রক্ত প্রবাহ বাড়িয়ে এটা কাজ করে তবে আগেই না বলতে চাচ্ছি যে এটা কি দীর্ঘ স্থায়ি সমাধান সমাধান নয় আপনি যখন মিনোক্সিডিল বন্ধ করবেন না।
কিছুদিনের মধ্যে আবার চুল পড়া শুরু হবে একটা পান চুল পড়া রোধের একটা উপায় চুল প্রতিস্থাপন অনেকেই করে থাকেন এবং অনেক ক্ষেত্রে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট এরপরে যখন নতুন চুল গজায় কিন্তু বেশি দিন স্থায়ী হয় না যদি আপনার শরীরের।
চুলের যত্নে খাবারের ভূমিকা
সে ডিএইচটিকে ব্লক করবা প্রতিরোধ করে এরকম কয়েকটি ন্যাচারাল রেমিডি কথা বলব সবথেকে প্রথমে বলতে হয় অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী কথা এটা খুবই পপুলার একটা প্রোডাক্ট অনেক একায় থাকে অ্যালোভেরা।
অ্যালোভেরা ছাড়াও আর একটা খুবই উপকারী এই ড্রেসটি প্রতিরোধক হিসেবে অনেকে নারকেল তেল ইউজ করে নারকেল তেল মূলত আপনার চুলের গোড়ায় পুষ্টি দিতে পারে কিন্তু তিনি তুলে বিডিএসটি প্রতিরোধক ব্যবহার বেশি থাকে।
এছাড়া আমলকির রস পাতেল পাতেল পাতেল এসবের মধ্যেই ডিএসপি প্রতিরোধক কেমিক্যালস থাকে ফলে এগুলো যদি আপনি ব্যবহার করেন আপনার চুল পড়া রোধে অবশ্যই অবশ্যই অনেকটা সাহায্য করবে।