কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কাঁচা হলুদ কাঁচা হলুদ আমাদের লিভারের জন্য ভালো আমাদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে কাঁচা হলুদের জুড়ি মেলা ভার এগুলো আমরা জানি কাঁচা হলুদ যে আমাদের হলুদ খাওয়ার উপকারিতা সে বিষয়টা নিয়ে আজকে বলব।

কিন্তু তার আগে বলি নমস্কার আপনার একান্ত প্রিয় পরিবার কলকাতা ক্যানভাস আপনাকে স্বাগত জানাই আপনি যদি পরিবারের একজন না হয়ে থাকেন তাহলে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করে নিন কলকাতা ক্যানভাস পাশের বেল করে অন করে নিন।

হলুদ খাওয়ার উপকারিতা

এবার বলি কাঁচা হলুদ আমাদের জন্য কতটা উপকারী আগেকার দিনে বিশেষ করে আপনার ছোটবেলাটা মনে করে দেখুন বাবা ঠাকুমা যাদের ছিল তারা প্রত্যেকেই মা ঠাকুমা দের হাত থেকে কাঁচা হলুদ দিয়ে।

আমরা কিন্তু ছোটবেলা খেয়েছি তার কারণ শরীর ভালো থাকে কিন্তু অতটা পরিমাণে জানতাম না যে কতটা ভালো থাকে বা কি কি উপকারে লাগে আজকে সেটাই একটু জেনে নিন প্রথমে বলে অনেকেরই দেখবেন যে কোন খাবার খেলে।

চুল কই রাসবেরি লাল লাল হয়ে ওঠে এটাকে এক ধরনের লায়লার জীবনে আমরা সেটা জানি যে এলার্জি হয় বিভিন্ন রকম খাওয়া থেকেই এলার্জি এলার্জি থাকে আপনি দূর করতে পারে কাচা হলুদ এর সাহায্যে কিভাবে।

একটু বলি নিমপাতা একভাগ নেবেন কাঁচা হলুদ শুকিয়ে নিয়ে সেটাকে বুড়ো বানিয়ে দুই ভাগ নেবে আর শুকনো আমলকির গুঁড়া তিনভাগ নেবেন এইটাকে একসঙ্গে করবেন এই তিনটে বুড়োকে একসঙ্গে পড়ে সকাল বেলা খালি পেটে খেতে হবে।

প্রত্যেক দিন যদি এরকম ভাবে বেশ কিছুদিন খেতে পারেন তাহলে আপনার এই ধরনের এলার্জি কিন্তু চলে যাবে পেটের রগে আমরা সকলেই ভুগি পেটের রোগ কম বেশী সকলেরই আছে আমাদের বাইরে।

বের হতেই হয় নানা রকম খাবার খেতে হয় যার ফলে আমাদের পেটের রোগ লেগেই থাকে বিশেষ করে সংক্রামক রোগ তো লেগেই থাকে এই ধরনের সমস্যা কেউ দূরে সরিয়ে দিতে পারে কাঁচা হলুদ বেটে সংক্রমণে হলুদ খুবই কার্যকর।

মাখন বা দুধের সঙ্গে হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে ভীষণভাবে এক্ষেত্রে উপকার পাবেন অবশ্যই কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুড়ো করে নেবেন তার সঙ্গে একটু দুধ মিশিয়ে নেবেন নিয়ে যদি খেতে পারেন সেটা কিন্তু আপনার পেটের জন্য ভীষণ উপকারী হবে।

কাঁচা হলুদ খাওয়ার নিয়ম

অনেক সময় দেবেন বাচ্চাদের কৃমির প্রবলেম হয় সে ক্ষেত্রে ঘরোয়া কোন টিপস যদি জানা থাকে খুব সুবিধে হয় এই কৃমি দূর করতে পারে কাঁচা হলুদ কাঁচা হলুদের রস। থেকে কুড়ি ফোঁটা সামান্য নুন মিশিয়ে সকালে খালি পেটে যদি খেতে পারেন।

আপনার বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন তাহলে কিন্তু কৃমি একেবারেই চলে যাবে কৃমিনাশক হিসেবে কাঁচা হলুদ কিন্তু একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে এবার চলে আসি লিভার লিভার ভালো করে কাঁচা হলুদ সেটা।

আমরা ছোটবেলা থেকেই জানি গায়ের রঙ ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া ফর্সা হয়ে যায় এরকম হলেই আমাদের একটা ভয় পায় জন্ডিস হচ্ছে কিনা ভয়ের কিছু নাই সেক্ষেত্রে আপনি একটু কাঁচা হলুদ ঘরে রেখে দিন।

কাটাবেন থেকে তার সঙ্গে একটু চিনি বা মধু মিশিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন তাহলে দেখবেন আপনার এই সমস্যা অনেকাংশে কমে যাবে আবার একটু হলুদ গুঁড়ো বা তার দ্বিগুণ পরিমাণ আমিষের খেলেও।

আরো পড়তে পারেন :

চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায়

কিন্তু যকৃতের দশবার জন্ডিস খুব তাড়াতাড়ি সেরে যায় এই যে পরিমাণ টা বললাম এটা বয়স অনুপাতে একটু বাড়তেও পারে কমতেও পারে সেটা বুঝে নিতে হবে এরপর আসে হাঁপানি হাঁপানি খুব কঠিন কষ্টকর।

একটি রোগ যাদের আছে তারাই বোঝে হাঁপানি কতটা কষ্টকর রূপ ইনহেলার নিতে হয় পাস করতে হয় নানা রকম কষ্টকর বিষয় গুলো একসাথে পড়ে যায় যেখানেই যান আপনাকে পাশ করতে হবে বাহিনী কালার নিতে হবে।

হাড়ের সমস্যার হলুদ কিভাবে সাহায্য করে বলি এক চা-চামচ হলুদের গুঁড়ো নেবেন অবশ্যই কাঁচা হলুদ থেকে শুকিয়ে গুড়ো করে নিতে হবে সেটা 1 চা-চামচ নেবেন এক গ্লাস দুধে মিশিয়ে দিনে দুই থেকে তিনবার যদি খেতে পারেন।

খালি পেটে খেলে বেশি ভালো হবে তাহলে আপনার হাঁপানি অনেকাংশেই কমে যাবে এই ধরনের উপকার গুলো কাঁচা হলুদ থেকে আপনি পেতে পারেন অনেকেরই ঠান্ডা লেগে যায় শুধু সেন্টেন্স কেন অনেকের একটা ঠান্ডা লাগার প্রবণতা থাকে।

কাঁচা হলুদ কখন খাওয়া উচিত

কারণে-অকারণে ঠান্ডা লাগে প্রচন্ড সর্দি কাশি হয় এ সমস্ত ক্ষেত্রে কাঁচা হলুদ ভীষণ উপকারী দুধে হলুদ সেদ্ধ করে বেটে নিতে হবে তার সঙ্গে চিনি মিশিয়ে আপনি যদি খেতে পারেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি সর্দি সেরে যায়।

অনেক সময় কফ জমে গিয়ে বহুদিন ধরে কষ্ট পাচ্ছে গলা ফুলে গেছে গলা জ্বালা কষ্ট পাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে আত্মজা হলুদের গুঁড়ো ৩০ মিলি লিটার গরম দুধে হলুদ খাওয়ার উপকারিতা এতে বড় চামচ এর দুধ ঢেলে তাতে।

হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে অল্প আঁচে যদি একটু ছুটি নিয়ে খেতে পারেন সেক্ষেত্রে এটাও কিন্তু উপকার দেবে সর্দি এবং ঠান্ডা লাগলে এবার কথা অনেকেরই খুসখুসে কাশি হয় খুব কষ্ট হয় কাশ্মীর খুবই কষ্টকর রাত্রি ঘুমোতে পারছেনা।

কিরণ সহ সহ কিন্তু আপনাকে দূরে সরিয়ে দিতে পারে বুলু খুব বেশি কাশি হলে এক কাপ হালকা গরম জল ঈষদুষ্ণ যে গরম জল হয় তাতে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে দিলে পান করলে কাশির উপশম হবে সর্দি জ্বর সর্দি থেকে অনেক সময় জ্বর হয়।

দেখবেন আসবে যে ভাব হয় শরীরে জ্বর জ্বর ভাব আর সর্দি লাগলে সে ক্ষেত্রে গরম দুধে হলুদ গুঁড়ো ও গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে সঙ্গে করে আপনি যদি খেয়ে নিতে পারেন এই সর্দি-জ্বর তা অনেকটাই কমে যায় হজমের সমস্যা।

কাঁচা হলুদ মুখে দেওয়ার নিয়ম

আমাদের প্রায় সকলেরই আছে হজমের সমস্যা দূর করতে পারি এই হলুদ আপনি যদি নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেতে পারেন তাহলে আপনার গ্যাস অম্বল পুরনো কাশি এই ধরনের নানা রকম সমস্যার সমাধান করতে পারে।

শুধুমাত্র একটি কাঁচা হলুদে আজকের থেকে জানা গেল কাঁচা হলুদের উপকারিতা আমাদের কতটা আছে আমাদের জীবনে কাঁচা হলুদের কতটা প্রয়োজন যদি খাওয়ার উপকারিতা সুস্থ রাখতে চান তাহলে হলে অবশ্যই কাঁচা হলুদ রাখুন।