বাংলাদেশি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সেবাদানকারী একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রকেট। বর্তমানের রকেট ব্যাংকিং অনেকেই ব্যবহার করতেছে। এ পর্যায়ে আলোচনা করব রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
অনলাইন ব্যাংকিং এর অ্যাকাউন্ট খুলতে হয় তখন হয়তো অভিযোগের নিষ্পত্তি জমা দেওয়ার পর সপ্তাহখানেক পরে একটি খাদ্য এবং একাউন্টে ঝামেলা দেখা দিত কিন্তু বর্তমানে ডিজিটাল।
রকেট একাউন্ট খোলার উপায়
কারণে খুব সহজে রকেট একাউন্ট সহ সব ধরনের ব্যাংক একাউন্ট খোলা যায়। যখন একজন গ্রাহক মোবাইল একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে নীতিমালা প্রণয়ন করে থাকে।
তাদের ক্ষেত্রে রকেটের কোন ধরনের চার্জ প্রযোজ্য হয় না। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে সহজেই যেকোন নাম্বারে মোবাইল রিচার্জ সহ ইন্টারনেট বিল প্রদান করা যায়।
আপনি চাইলে অনলাইনে টিকিট বুকিং এবং ই-কমার্সে পেমেন্ট করার ক্ষেত্রে এ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন এবং প্রকৃতি বর্তমান সময়ে ডাচবাংলা ব্যাংকিং এর একটি।
বাংলাদেশ এজেন্ট ব্যাংকিং এর জন্য যে ধরনের লেনদেন করা হয় সে ক্ষেত্রে অনেক গ্রাহক আছে যারা নিজেদের ব্যবসা প্রসারের বাড়ানোর জন্য লোকের সাথে ব্যবসা করে।
নিজেকে একজন এজেন্ট হিসেবে উপস্থাপন করতে বাজারের কোন একটা জায়গায় তিনি দোকান স্থাপন করে যেখানে বিভিন্ন কার্যক্রমের পাশাপাশি রকেট এর মাধ্যমে টাকা লেনদেন করে থাকেন।
এবং এই টাকা আপনি ব্যাংক থেকে প্রচুর পরিমাণে লাভবান হওয়া যায় কিভাবে।
রকেট একাউন্ট চেক
এটা রকেট একাউন্টে ১১ নাম্বারের শেষে আরো কিছু একটা সংখ্যার যোগ করা থাকে যে সংখ্যাটা একাউন্ট করার পরেই জানতে পারবেন এবং কর্তৃপক্ষ আপনাকে সর্বশেষ নাম্বারটি জানিয়ে দিবে।
সে ক্ষেত্রে আপনি যদি মোবাইল দিয়ে নিজের অ্যাকাউন্ট খোলেন তাহলে জানতে পারবেন কারণ রকেট এপ নাম্বারটা বড় বেশি চাষ হয়।
অনলাইন সফটওয়্যার পাশাপাশি মোবাইলের কোড নাম্বার ডায়াল করে রকেট একাউন্ট চেক করা যায় তার জন্য আপনি রকেট এর কোড নাম্বার ডায়েল করবেন যেটা তা হল *৩২২# .
এই নাম্বার ডায়াল করলে একটা মেনু চলে আসবে আপনার সামনেই যেখানে সবশেষ কিছু অপশন দেখাবে সেখান থেকে আপনার পছন্দমত তালিকা নির্বাচন করে সেবা দেখতে পারবেন এবং ব্যবহার করা যাবে।
রকেট হেল্পলাইন নাম্বার
এর অফিসের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে গেলে অনেক সময় কিছু ঝামেলার কারণে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় টাকা চলে যাইবা কারিগরি ত্রুটি দেখা দেয় এই সমস্যার সমাধানে।
আপনি হয়তো নিজে থেকে অনেক চেষ্টা করবেন তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি সরাসরি কাস্টমার কেয়ার এর কাছে কল দেন তাহলে তারা সমস্যাটি খতিয়ে দেখবে পরবর্তীতে সমস্যা হয়।
সেই লক্ষ্যে তারা কাজকর্ম তাৎক্ষণিকভাবে আপনাকে একটা সমাধান দেয়ার চেষ্টা করবে এর জন্য আপনি সরাসরি কল করবেন রকেট কাস্টমার কেয়ার হেল্প সেন্টারে তারা সবসময়ই কল রিসিভ করার জন্য প্রস্তুত।
এছাড়া আপনি তাদের ওয়েবসাইটে লাইফ সাপোর্টে কথা বলতে পারেন ইন্টারনেট ব্যবহার করে।
সঠিক পদ্ধতিতে একাউন্ট খুলতে পারলে রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবেন।
আরো পড়তে পারেন :
সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা বাংলাদেশ
রকেট হেল্পলাইন নাম্বার : ১৬২১৬।
রকেট ক্যাশ আউট চার্জ
টাকা লেনদেনের সময় রকেটে সামান্য কিছু টাকা চার্জ করা হয়। আপনি যদি কোন টাকায় কোন এজেন্সির মাধ্যমে ক্যাশ আউট করতে চান তাহলে ১০০০ টাকার মধ্যে ১৮ টাকা কেটে নেওয়া হবে।
এছাড়াও যদি কোন বলতে হবে অথবা ডাচ বাংলা ব্যাংকের ভিসা কার্ড ব্যবহার করে টাকা তুলতে হবে।
সারা বাংলাদেশেই অসংখ্য এজেন্ট আছে যারা রকেট থেকে টাকা ক্যাশ আউট এর সেবা দিয়ে থাকে।
রকেট ব্যবহারের সময় কাঙ্খিত কোড নাম্বারটা ডায়াল করে ক্যাশ আউট অফ ইন সিলেক্ট করে দিবেন তারপর আপনার পরিচিত যে নাম্বারে কেশব করতে চান তার নাম্বার কিভাবে লিখবেন।
এরপর যে পরিমাণ টাকা ক্যাশ আউট করতে চান সেটা লিখবে। পরবর্তী ধাপের সঠিক পাসওয়ার্ড দিয়ে কনফার্ম করে দিলেই আপনার টাকা ক্যাশ আউট হয়ে যাবে কাংখিত এজেন্টের কাছে।